- আমাদের তো বিয়ে হতে চললো।তোমার অনুভূতি কেমন রাইসা? (তাহসীন)
- ভালোবেসেছি সারাজীবন একসাথে কাটানোর জন্য। কাল তার বাস্তবে রুপান্তরিত হচ্ছে।অনেক ভালো লাগছে।
- সত্যি ,ভালোবাসা থেকে পরিনয়।
.
কথা হচ্ছিলো তাহসীন আর রাইসার মধ্যে।একে অপরকে ভালোবাসে।সেই ভালোবাসা কাল বাস্তবে রুপান্তরিত হতে যাচ্ছে।খুব খুশি তাহসীন।রাইসাও অনেক আনন্দিত।
.
২ বছর চুটিয়ে প্রেমের পর কালকের এই শুভ কাজ।পরিবারিকভাব ে বিয়েটা সংঘটিত হচ্ছে।তাইতো দুই বাড়িতে আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে।
.
বিয়ে করে নতুন বউকে বাড়িতে এনেছে তাহসীন।আজকে রাইসাকে খুব সুন্দর লাগছে।সারা দেহে যেন গহনা শুশোভীত।তাহসীন ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে রাইসার দিকে। রাইসা তার মুখেটা সরিয়ে নিয়েছে।
.
- এই যে দুষ্টু মেয়ে,মুখটা সরালে কেন? (তাহসীন)
- না সরালে যে লোভ সামলাতে পারবে না।
- কিসের লোভ? ওটাতো আমার অধিকার।
- এই যাহ! লজ্জাও করে না বুঝি এসব বলতে।
.
বাসরঘরের খাটে বসে রাইসার সাথে কথা হচ্ছিলো তাহসীনের।এমনসময় বিছানা থেকে উঠে দুধের গ্লাসটা তাহসীনের সামনে এগিয়ে দেয় রাইসা।
- এটা আবার কি?(তাহসীন)
- দুধ।দেখতেই তো পারছো।
- হুম।তা দুধ দিয়ে কি হবে?
- বিয়ের রাত্রিতে খেতে হয়।
- আগে তুমি খাও তারপর আমি।
.
নিজেও পান করতে বাধ্য হলো রাইসা।তারপর নিজ হাতে তাহসীনকে খাইয়ে দিলো।তাহসীন স্ত্রীর হাতের বাকি সবটুকু দুধ পান করে নিলো।অতঃপর রাইসা জোরে জোরে হাসতে থাকে।
- একি তুই এতো জোরে হাসছো কেন?
- প্রতিশোধ নিয়েছি আমি।তাই হাসছি।
.
প্রতিশোধের কথা শুনে কিছুটা আশ্চার্য হয়ে যায় তাহসীন।এরি মধ্যে বুকটা চিনচিন করতে থাকে।
- কিসের প্রতিশোধ? কার প্রতিশোধ?
- আমার বোনের প্রতিশোধ। মনে পড়ে তাহসীন মেঘলার কথা?
- মেঘলা!
- হ্যাঁ মেঘলা।যাকে তুমি ভালোবাসার দোহাই দিয়ে দিনের পর দিন ধর্ষণ করেছিলে।যখন সে প্রেগন্যান্ট হলো তাকে তুমি অস্বীকার করলে।পরে সে আত্মহত্যা করেছিলো।মনে পড়ে তাহসীন?
.
রাইসার কথা শুনে আশ্চর্য হয়ে যায় তাহসীন।মেঘলা! সেতো তার অতীত স্বৃতি।যার পরে অনেক কেঁদেছে সে।তওবা করেছে আল্লাহর দরবারে।সে জানে নাহ! আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেছে কি না।
.
মেঘলা খুব ভালোবাসতে তাহসীনকে। কিন্তু তাহসীন শুধু মেঘলার যৌবনের স্বাদ গ্রহনের জন্য তাকে ভালোবেসে দিনে পর দিন তার সাথে অবৈধ্য সম্পর্ক গড়ে তোলে।মেঘলা ভালোবাসার কারনে এটি মেনে নিয়েছিলো।কিন্তু তাহসীন শেষ অবধি তা মেনে নেয় নি।দূরদূর করে তাড়িয়ে দিয়েছিলো।
.
- তুমি তাহলে আমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করলে রাইসা?
- বিশ্বাস! এটা শব্দ তোমার মতো ছেলেদের মুখে মানায় না।তোমাকে বিশ্বাস করে ঠকেছিলো আমার আপা।
- ভুল করেছি আমি।কিন্তু শোধরানোর মতো সময় সে আমাকে দেয় নি।আজকে আমি আগের সেই তাহসীন নই।
- পুরুষ মানুষেরা সবই এক।
- ভুল ধারনা তোমার রাইসা।সবাইকে এক নয়।
.
কথাটা বলতে বলতে গভীর ঘুমে লুটিয়ে পড়লো তাহসীন।তাহসীনের এরুপ অবস্থা দেখে জোরে হেসে উঠলো রাইসা।চিৎকার করে বলতে লাগলো, "আপা আমি পেরেছি।তোমার মৃত্যুর বদলা আমি নিয়েছি।"
.
অতঃপর রাইসারও গভীর ঘুমে লুটিয়ে পড়লো।দুদিকে দুজন তরুন তরুনী।বাসর ঘর হয়ে গেল খাখা।
.
.
"সাজ্জাদ আলম বিন সাইফুল ইসলাম
- ভালোবেসেছি সারাজীবন একসাথে কাটানোর জন্য। কাল তার বাস্তবে রুপান্তরিত হচ্ছে।অনেক ভালো লাগছে।
- সত্যি ,ভালোবাসা থেকে পরিনয়।
.
কথা হচ্ছিলো তাহসীন আর রাইসার মধ্যে।একে অপরকে ভালোবাসে।সেই ভালোবাসা কাল বাস্তবে রুপান্তরিত হতে যাচ্ছে।খুব খুশি তাহসীন।রাইসাও অনেক আনন্দিত।
.
২ বছর চুটিয়ে প্রেমের পর কালকের এই শুভ কাজ।পরিবারিকভাব
.
বিয়ে করে নতুন বউকে বাড়িতে এনেছে তাহসীন।আজকে রাইসাকে খুব সুন্দর লাগছে।সারা দেহে যেন গহনা শুশোভীত।তাহসীন ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে রাইসার দিকে। রাইসা তার মুখেটা সরিয়ে নিয়েছে।
.
- এই যে দুষ্টু মেয়ে,মুখটা সরালে কেন? (তাহসীন)
- না সরালে যে লোভ সামলাতে পারবে না।
- কিসের লোভ? ওটাতো আমার অধিকার।
- এই যাহ! লজ্জাও করে না বুঝি এসব বলতে।
.
বাসরঘরের খাটে বসে রাইসার সাথে কথা হচ্ছিলো তাহসীনের।এমনসময়
- এটা আবার কি?(তাহসীন)
- দুধ।দেখতেই তো পারছো।
- হুম।তা দুধ দিয়ে কি হবে?
- বিয়ের রাত্রিতে খেতে হয়।
- আগে তুমি খাও তারপর আমি।
.
নিজেও পান করতে বাধ্য হলো রাইসা।তারপর নিজ হাতে তাহসীনকে খাইয়ে দিলো।তাহসীন স্ত্রীর হাতের বাকি সবটুকু দুধ পান করে নিলো।অতঃপর রাইসা জোরে জোরে হাসতে থাকে।
- একি তুই এতো জোরে হাসছো কেন?
- প্রতিশোধ নিয়েছি আমি।তাই হাসছি।
.
প্রতিশোধের কথা শুনে কিছুটা আশ্চার্য হয়ে যায় তাহসীন।এরি মধ্যে বুকটা চিনচিন করতে থাকে।
- কিসের প্রতিশোধ? কার প্রতিশোধ?
- আমার বোনের প্রতিশোধ। মনে পড়ে তাহসীন মেঘলার কথা?
- মেঘলা!
- হ্যাঁ মেঘলা।যাকে তুমি ভালোবাসার দোহাই দিয়ে দিনের পর দিন ধর্ষণ করেছিলে।যখন সে প্রেগন্যান্ট হলো তাকে তুমি অস্বীকার করলে।পরে সে আত্মহত্যা করেছিলো।মনে পড়ে তাহসীন?
.
রাইসার কথা শুনে আশ্চর্য হয়ে যায় তাহসীন।মেঘলা! সেতো তার অতীত স্বৃতি।যার পরে অনেক কেঁদেছে সে।তওবা করেছে আল্লাহর দরবারে।সে জানে নাহ! আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেছে কি না।
.
মেঘলা খুব ভালোবাসতে তাহসীনকে। কিন্তু তাহসীন শুধু মেঘলার যৌবনের স্বাদ গ্রহনের জন্য তাকে ভালোবেসে দিনে পর দিন তার সাথে অবৈধ্য সম্পর্ক গড়ে তোলে।মেঘলা ভালোবাসার কারনে এটি মেনে নিয়েছিলো।কিন্তু
.
- তুমি তাহলে আমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করলে রাইসা?
- বিশ্বাস! এটা শব্দ তোমার মতো ছেলেদের মুখে মানায় না।তোমাকে বিশ্বাস করে ঠকেছিলো আমার আপা।
- ভুল করেছি আমি।কিন্তু শোধরানোর মতো সময় সে আমাকে দেয় নি।আজকে আমি আগের সেই তাহসীন নই।
- পুরুষ মানুষেরা সবই এক।
- ভুল ধারনা তোমার রাইসা।সবাইকে এক নয়।
.
কথাটা বলতে বলতে গভীর ঘুমে লুটিয়ে পড়লো তাহসীন।তাহসীনের
.
অতঃপর রাইসারও গভীর ঘুমে লুটিয়ে পড়লো।দুদিকে দুজন তরুন তরুনী।বাসর ঘর হয়ে গেল খাখা।
.
.
"সাজ্জাদ আলম বিন সাইফুল ইসলাম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন